রামাদান আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করুন
প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে এমন কিছু আছে যা তার খুব প্রিয়, যাকে ঘিরে সে স্বপ্ন বুনে। সর্বাত্মক চেষ্টার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত আল্লাহর কাছে কাকুতি মিনতি করে। এরকম খুব প্রিয় একটি বিষয় আমাদের পূর্বসূরীদেরও ছিল।
মুআল্লা বিন ফজল রহ. বলেন-
“আমাদের পূর্বসূরিগন নিরাপদে রামাদানে উপনীত হওয়ার আশায় ছয় মাস আগে থেকেই আল্লাহর দরবারে দুয়া করতেন।”
ইয়াহইয়া ইবনে আবী কাসীর রহ. সেই দুয়াটা উল্লেখ করেন- “হে আল্লাহ! রামাদান অবধি আমাদের সুস্থ ও নিরাপদ রাখুন। রামাদানের জন্যও নিরাপদ রাখুন। আমাদের এ মাস কবুল করে নিন”
এক মিনিট! না খেয়ে থাকা- এটা আবার কারো প্রিয় হতে পারে!?
হ্যাঁ, রামাদান, এই মাসকে তাঁরা এতটাই ভালোবাসতেন। আল্লাহর জন্য সিয়াম সাধনাকে তাঁরা কেবল ‘না খেয়ে থাকা’ গণ্য করতেন না। নিয়েছিলেন আল্লাহর ভালোবাসা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে। তাই তো এ মাসে উপস্থিত হওয়ার জন্য ছয় মাস আগে থেকে আল্লাহর দরবারে তাওফিক চাইতে থাকতেন। তাঁরা রামাদানে আল্লাহর রহমত অনুভব করে ছিলেন, আর তাই এ মাসে তাঁরা জান্নাত কিনে নেয়ার কোমর বেধে প্রতিযোগিতায় নামতেন।
তাঁরা রক্তে মাংসের মানুষ ছিলেন, ফেরেস্তা নয়। তাঁরা পারলে আমরা কেন পারবো না? ইন শা আল্লাহ পারবো। কিন্তু কীভাবে?
আরবের এক বিখ্যাত শায়খ, ড. মুহাম্মাদ ইবন আব্দুর রহমান আরিফীর কলমে উঠে এসেছে সেই সোনালী যুগের মানুষদের রামাদানের দিনগুলো, কীভাবে আমরাও পারি তাদের মত এই বরকময় মাসের সর্বাত্মক ব্যবহার করতে। ব্যবসা তো অনেকেই করে, কিন্তু লাভের সর্বোচ্চটা কেবল সফলরাই অর্জন করে। সেই সফলতা অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে রচিত- রামাদান আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করুন
বি:দ্র: রামাদান আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করুন বইটি free pdf download করিতে চাহিয়া লেখকদের নিরুৎসাহিত করিবেন না

কিতাবুল অসিয়ত
নূরে মদীনা এর বর্ধিত সংস্করণ
নবুওয়াত পরিবর্তনশীল পৃথিবী
হায়াতে মুহাদ্দিস
এই সেই লেলিহান আগুন
হতাশ হয়ো না
যেভাবে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকবেন
ফিরে এসো নীড়ে
প্রচলিত সালাত কি জাল হাদীসের কবলে- পর্ব ১
বিনিদ্র রজনীর সাধক যারা
এহইয়াউ উলুমিদ্দীন (১ম-৫ম খন্ড একত্রে)
হেদায়েতের জন্য কিতাবুল্লাহ ও রিজালুল্লাহ উভয়টিই জরুরী
সত্যকথন
ফেরা
রিয়াদুস সালেহীন (২য় খন্ড)
আমি জুনাইদ জামশেদ বলছি
ছোটদের সহীহ হাদীস শিক্ষা: হাদীসের আলো
সুপ্রভাত মাদরাসা 
Reviews
There are no reviews yet.