তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া
কেন্দ্র থেকে বিচ্যুত হওয়ার জন্যে একটি বিন্দুই যথেষ্ট। একটি বিন্দু পরিমাণ জায়গা এদিক-সেদিক হলেই শেষ। আপনি আর সেন্টারে পৌঁছুতে পারবেন না। মানজিল থেকে সরে যাবেন, দূরে। বহুদূরে।
এই দুনিয়া আপনার আমার জন্যে পরীক্ষার ক্ষেত্র। এখানে যেভাবে প্রস্তুতি নেওয়া হবে, সেরূপ ফলাফল পাওয়া যাবে আখিরাতে। দুনিয়ায় মানুষ কীভাবে চলবে, তার যাপিত জীবনের পদ্ধতি কেমন হবে, তার অনেকটাই নির্ভর করে—সে দুনিয়াকে কীভাবে দেখছে, এর ওপর।
দুনিয়াকে যদি রাসূলস.-এর চোখে, সাহাবিদের চোখে কিংবা তাবিয়িদের চোখে দেখা হয়, তবে এর ধরনটা একরকম মনে হবে; আবার যদি পাশ্চাত্যের চোখে, অবিশ্বাসীদের চোখে কিংবা প্রবৃত্তির চোখে দেখা হয়, তবে আরেক রকম মনে হবে। প্রথম তিন প্রজন্ম (সালফে সালেহীনগণ) দুনিয়াকে যেভাবে দেখেছেন, সেটাই ছিল সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি।
একজন মুসলিম যতক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনায় রেখে এই দুনিয়াকে দেখবে, ততক্ষণ যে নিরাপদ থাকবে। কিন্তু যখন তার দৃষ্টি পাশ্চাত্যের দিকে, অবিশ্বাসীদের দিকে কিংবা নিজ প্রবৃত্তির দিকে ঝুঁকে যাবে, তখন সে বিপদের সম্মুখীন হবে। তার দুনিয়াও বরবাদ হবে, আর আখিরাতেও সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তাই দুনিয়ার ব্যাপারে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি কোনটা, সে বিষয়ে জ্ঞান রাখাটা জরুরি। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল তাঁর “কিতাবুয যুহ্দ” গ্রন্থে দুনিয়ার ব্যাপারে সালফে সালেহীনদের দৃষ্টিভঙ্গি কী ছিল, তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। নিঃসন্দেহে কিতাবটি মুসলিম উম্মাহর অমূল্য সম্পদ।
- কিতাবুয যুহ্দ বইয়ের আরো ২টি অনুবাদ কৃত বই।
বি:দ্র: তাবিয়িদের চোখে দুনিয়া বইটি free pdf download করিতে চাহিয়া লেখকদের নিরুৎসাহিত করিবেন না

বর্তমান বিশ্বে আখেরী জামানার আলামত
হুজুর হয়ে হাসো কেন?
ইসলাম ও বিজ্ঞান
তাফসীর ফী যিলালিল কোরআন (১১ তম খন্ড)
জামে আত-তিরমিযী (২য় খন্ড)
তবুও আমরা মুসলমান
বিশ্বনবী (সা.)-এর জীবন ও আদর্শ 
Reviews
There are no reviews yet.