হ্যালো মাওলানা
মসজিদ কমিটির সভাপতির মধ্যে আগের সেই বিষয়টা আর নেই। মাওলানা নোমানকে ঘরটা দেখিয়ে দিয়ে তিনি বেশ কর্তৃত্ব নিয়েই বলেন – ‘একটা আলাদা ঘর দিলে ভাল হইতো। কিন্তু তা তো সম্ভব নয়
আবার ড্রাইভার ইদ্রিস তো সারাদিন বাইরে বাইরেই থাকে। আপনি তার ঘরেই থাকবেন।’ কথা ক’টি বলেই লতিফ সাহেব চলে যান। মাওলানার প্রতিক্রিয়া দেখার ইচ্ছা বা অভিলাষ কোনটাই তার নেই।
এটা তার বাড়ি। তার কথাই এখানে আইন।
এমনিতে মাওলানা নোমান এর নাখোশ হওয়ার কোনো কারণ নেই। তিনি সবেমাত্র ফারেগ হাওয়া মাওলানা।
মাদ্রাসায় এর চাইতে ভাল অবস্থায় ছিলেন তা না।
কিন্তু তবু ভেতরটাতে একটা হালকা টান লাগে ।
এতো খোসামোদ করে এনে ডাইভারের সাথে ঘর ভাগাভাগি করে থাকতে বলার মধ্যে আর যাই থাক, সৌজন্যতার একটা ঘাটতি থেকেই যায়।
কিন্তু এই অসন্তোষের আস্তরটাকে তিনি পাকা হতে দেন না । সবে ইমামতি চাকরিটা হয়েছে, চোখ-কান বন্ধ করে কয়েকটা দিন যেতে দিতে হবে। তবে ড্রাইভার ইদ্রিসের বেজার হওয়ার উদ্দেশ্যটি স্পষ্ট।
একা একা ভোগ দখল করা ঘরটি আরেকজন এসে ভাগ বসালে ব্যর্থ সেভাবেই ।
বি:দ্র: হ্যালো-মাওলানা বইটি free pdf download করিতে চাহিয়া লেখকদের নিরুৎসাহিত করিবেন না
Reviews
There are no reviews yet.