ফাতিমা কুসুম দ্যা ল্যাম্প অব ডার্কনেস
সেক্যুলারিস্টদের চরিত্রের পোস্টমর্টেম করলে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয় নাস্তিকতা মানে সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাস নয়, বরং অন্ধ ইসলামবিদ্বেষীই নাস্তিকতা৷ এই সেক্যুলারিস্ট’রা ইসলামের বিধি-বিধানকে বন্দি কারাগার হিশেবে প্রমাণ করতে হরদম ব্যস্ত৷ পশুত্ব বরণের প্রয়াসে তারা আল-কুরআনকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে৷ অথচ সপ্তম শতাব্দীর আল-কুরআন নামক কষ্টিপাথর দ্বারা যখন একবিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানর গবেষণা পরীক্ষিত হয়ে সত্যতার প্রমাণ দেয়, তখন তারা উটপাখির মতো মুখচোরা স্বভাবের পরিচয় দিয়ে বিজ্ঞান’কেও নীরব খুনের অপচেষ্টা করে৷ এরা স্বপ্ন দেখে পৃথিবী থেকে ইসলাম বিলুপ্ত করার, যেন মনুষ্যত্বকে বলি দিয়ে পশুত্ব বরণে আর কোন বাঁধা না থাকে৷ এদের আকাশ কুসুম ভাবনা, অবান্তর ও অযৌক্তিক প্রশ্নের জবাব দিতে এবং তাদের সাজানো অন্ধকারে সমাজের সাধারণ মানুষদের গোমরাহ হওয়া থেকে মুক্ত করতে এই পৃথিবীতে একদল প্রদীপের জন্ম হয়৷ যারা সমাজের এত সব মিথ্যার ভীড়েও অদম্য সাহস নিয়ে সত্যের আলো জ্বালায়৷ সেই অন্ধকারের প্রদীপ, সেই সাহসীদের একজনই ফাতিমা কুসুম৷
ফাতিমা কুসুম দ্যা ল্যাম্প অব ডার্কনেস
যুগে যুগে নাস্তিকদের হিংস্র থাবার শিকার হয় ইসলাম। সময় ও সুযোগ পেলেই তারা ইসলামের গায়ে কালিমা লেপনের জন্য পঞ্চমুখী হয়ে ওঠে। ইসলামের এমন কোনো শাখা নেই যেখানে তারা আঘাত হানেনি। আল্লাহর অস্তিত্বে , কোরআন ও হাদিসের বিভিন্ন বাণীতে , রসুলের স্বর্গীয় চরিত্রে এবং ইসলামের বিভিন্ন বিধি বিধানে এমন সব অবান্তর প্রশ্নবাণ নিক্ষেপ করে – যেগুলো আসলে কোনো প্রশ্ন নয়; বরং নিজেদের জ্ঞান স্বল্পতা এবং মেধার স্থবিরতার কারণে তাদের উদ্ভট মস্তিষ্কের দর্পণে প্রশ্ন হিসেবে দেখা দেয়। আর সেগুলোকেই তারা খুব হাঁকডাকের সাথে সরলমনা সাধারণ মানুষের সামনে উগরে দেয়।আর সাধারণ মানুষেরা সেগুলোকে তাদের চিত্তাকর্ষক বচনভঙ্গি ও বর্ণনারীতির কারণে বাস্তবসম্মত প্রশ্ন মনে করে ইসলামের ব্যাপারে অযথাই সন্দিহান হয়ে পড়ে । যখন অবস্থা এরকম ; ঠিক তখনই ইসলামের একদল অতন্দ্র প্রহরী সেসব বাতুলদের বাতুলতা দূরীকরণে সীনাটান করে দাঁড়িয়েছে। যুগের বাতিল যখন ফিরাউনের ভূমিকায় আত্মপ্রকাশ করেছে; তখন হক্বের প্রদীপ্ত মশাধারীরা সেখানে মূসা আলাইহিস সালাম এর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে ।যুগের বাতিল যখন নমরুদের প্রেতাত্মারূপে আবির্ভূত হয়েছে ; হক তখন সেখানে ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম এর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে ।যুগের বাতিল যখন আবু জাহল, উতবা, শায়বা রূপে আত্মপ্রকাশ করেছে ; হক তখন সেখানে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। মোটকথা বাতিল যখনই শয়তানের প্ররোচনায় ইসলামের গায়ে কালিমা লেপনের অভিপ্রায় নিয়ে মাঠে নামে ঠিক তখনই হকের দীপ্ত মশালধারীরা তাদের পথ রোধ করে দাঁড়ায়। সম্মুখ সমরে তাদের কোমর ভেঙে দেয়।
দেহ থেকে ধর আলাদা করে দেয়।
বি:দ্র: ফাতিমা কুসুম দ্যা ল্যাম্প অব ডার্কনেস বইটি free pdf download করিতে চাহিয়া লেখকদের নিরুৎসাহিত করিবেন না
Reviews
There are no reviews yet.