আয়েশার বিয়ে ও বাল্যবিবাহ
যারা নিজেরা পশুর মত জীবন কাটায়, নবীজির সমালোচনা করতে আসে তাদের বলে রাখি— আমাদের মেয়েরা কেবল শারীরিকভাবেই দ্রুত বৃদ্ধি লাভ করে না; তারা মানসিকভাবেও দ্রুত পরিপক্বতা অর্জন করে। আয়েশা রা. দুই হাজার দুই শ’ দশটি [২২১০] হাদিস মুখস্থ করেন। তাঁর কেবল মুখস্থশক্তি ভাল ছিল, তাই না; তিনি অত্যন্ত মেধাবীও ছিলেন। আয-যুহরি রহ. বলেন, “তাঁর সময়ের যত নারী ছিল তাদের সকলের জ্ঞানকে যদি এক পাল্লায় রাখা হয়, আর আয়েশা রা.-এর জ্ঞানকে যদি আরেক পাল্লায় রাখা হয়, তাহলে আয়েশার পাল্লায়ই বেশি ভারি হবে।”
উরওয়া বিন যুবায়ের রা. বলেন, “আমি ফিকহ, কবিতা চিকিৎসা শাস্ত্রে আয়েশা রা.-এর থেকে জ্ঞানী কাউকে দেখি নি।”
ইবনে আব্দিল বার বলেন, “আয়েশা রা. ফিকহ, চিকিৎসা ও কবিতায় যুগসেরা ছিলেন।”
সুতরাং তিনি ছিলেন জ্ঞানপ্রাচুর্যে অনন্য; তার এই মেধা ও বুদ্ধিমত্তা কখন প্রকাশ পায়? যখন তিনি বালিকা ছিলেন তখন থেকেই। অবুঝ, সরল বা অর্বাচীন এরকম কোন মেয়ে তিনি ছিলেন না; রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে বিয়ে হওয়ার আগে যুবায়ের বিন মুতয়িম নামে এক ব্যক্তির সাথে তার বিয়ের কথা হয়েছিল। তাকে বিয়ে কারার কথা ওঠে খাওলা বিনতে হাকিমের মাধ্যমে। তিনি রাসুলের কাছে এসে বলেন, তোমার স্ত্রী মৃত্যুবরণ করার পর কেন তুমি বিয়ে করছ না? তিনিই আয়েশা রা.-এর প্রস্তাব দেন।
বি:দ্র: আয়েশার বিয়ে ও বাল্যবিবাহ বইটি free pdf download করিতে চাহিয়া লেখকদের নিরুৎসাহিত করিবেন না

ইবাদতের নামে প্রচলিত কিছু বিদআত
এমন সন্তান চাই
অন্তিম মুহূর্ত
চোখে দেখা কবরের আযাব
উফ বলতে মানা
বাতিঘর
অনলি ফর ম্যান
ট্র্যাজেডি অফ এররস : পূর্ব পাকিস্তান সংকট ১৯৬৮-১৯৭১
মহামনীষীদের কালের সেরা ভাষণ
ইসলামের দৃষ্টিতে মানবাধিকার
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবনাদর্শ
রিয়াদুস সালেহীন (১ম-৪র্থ খণ্ড)
নারী যখন রানি 
Reviews
There are no reviews yet.